চলতি বছরের মার্চে পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৫১০ কোটি ২৫ লাখ ডলার। এ সময় রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি প্রায় ১০ শতাংশ। তবে মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫১৪ কোটি ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৮৮ শতাংশ কম।
রপ্তানি আয়
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) দেশে রপ্তানি আয় হয়েছে ২ হাজার ৭৫৪ কোটি মার্কিন ডলারের।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) দেশে রপ্তানি আয় এসেছে ২ হাজার ২২৩ কোটি ২২ লাখ মার্কিন ডলারের।
ডলার সংকটের ভরাডুবিতে জোগানের উৎসে সুখবর পাচ্ছে না বাংলাদেশ। সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয়ের সাথে রপ্তানি আয়ও কমেছে।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বাংলাদেশ ৯৩৭ কোটি ৬১ লাখ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের পণ্য বিদেশে রপ্তানি করেছে যা পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯.১২ শতাংশ বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট ৭২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার, আর সেবা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলার।
বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় আনুমানিক ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) রপ্তানি খাতে ৪ হাজার ৫৬৭ কোটি ৭৬ লাখ মার্কিন ডলার আয় হয়েছে। এ সময়ে বরাবরের মত পোশাক থেকে সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় এসেছে।
রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে ডলারের দাম এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। ফলে রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলারের বিপরীতে পাবেন ১০৫ টাকা। এতদিন রপ্তানিকারকরা পেতেন ১০৪ টাকা।
রপ্তানিকারকদের জন্য এবিবি ও বাফেদা ডলারের দাম আরেক দফা বাড়িয়েছে। এখন থেকে রপ্তানিকারকেরা প্রতি ডলারের বিপরীতে পাবেন ১০৩ টাকা।